গত বুধবার কয়েক ঘন্টার ঝড় আর বৃষ্টি কার্যত স্তব্ধ করে দিয়ে গেছে গোটা রাজ্যকে। এখনও পরিষেবা স্বাভাবিক নয় পুরোপুরি। পুরকর্মী থেকে বিদ্যুৎ কর্মী, পুলিশ সকলেই দিন রাত এক করে পরিশ্রম করেছেন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার লক্ষে। এদেরকে কুর্নিশ জানালেন মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
এক প্রেস বিবৃতিতে তিনি বলেন “যারা এইকটা দিন ২৪ ঘন্টা কাজ করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেছেন তাঁদের যোদ্ধা বলা চলে। সেইসকল যোদ্ধাদের কুর্নিশ জানাই”। আজ ৬ দিন পর পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক। তবুও ইন্টারনেট পরিষেবা এখনো ব্যহত অনেক জায়গায়। ৯০ শতাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ পরিষেবা ঠিক হয়েছে, পুরোপুরি এখনও স্বাভাবিক নয়। কেবল পরিষেবা এখনও বন্ধ। আমফানের দাপটে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে রাজ্যের। কলকাতার রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে গেছে পড়ে। শেষ কয়েকটা দিন দেখে মনে হচ্ছিল এ যেন এক ধ্বংসস্তুপ।
একসাথে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত সুস্থ মেডিক্যালে! সাফল্যের অন্যতম নজির গড়ল কলকাতা মেডিক্যাল
পুরসভার কর্মী থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ কর্মী সকলেই তৎপরতার সাথে কাজ করেছে। কলকাতা পুলিশ থেকে সেনা জওয়ান নিজের সবটুকু দিয়ে রাজ্যের পাশে দাঁড়িয়েছে। ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন জায়গায় জায়গায়, এছাড়াও গাছ কাটা থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ পরিষেবা ও জল পরিষেবা স্বাভাবিক করার লক্ষে লক্ষ লক্ষ সরকারি কর্মচারি যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তা সত্যিই প্রশংসনীয়। এরা যোদ্ধার মতনই কাজ করেছে। আমফান যোদ্ধা বলাই যায় এদের। মূখ্যমন্ত্রী নিজে আজ প্রেস বিবৃতি জারি করে বলেছেন ” এই লক্ষ লক্ষ সরকারি কর্মচারি দের যারা বিদ্যুৎ পরিষেবা থেকে জল পরিষেবা চালু করেছেন, গাছ কেটে রাস্তা পরিস্কার করেছেন ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন তাঁদের কুর্নিশ।