কর্ণাটকের অথরিটি ফর অ্যাডভানস রুলিং(AAR) এর তরফে জিএসটি ঘোষণা করে বলা হয়েছে যে, তৈরি পরোটাকে আর রুটির সাথে একই খাবারের ক্যাটাগরিতে ফেলা যাবেনা। আরও বলা হয়েছে যে পরোটার ক্ষেত্রে জিএসটি এর পরিমাণ হবে 18% যেখানে রুটির জন্য লাগে মাত্র 5%।
আরো পড়ুন – করোনা পরিস্থিতি নিয়ে ভারচুয়াল বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর ১৬ এবং ১৭ জুন সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সাথে
ঘোষণাটি হওয়া মাত্রই সোস্যাল মিডিয়াতে রুটি এবং পরোটা ঘিরে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। তৈরি হয়েছে অজস্র মজার মিম। এমনকি টুইটারে #HandsOffPorotta লিখে নেটিজেনরা পরোটার বিচার চাইতেও বসেছেন। মজার মিম তৈরি করে নেটিজেনরা জানতে চেয়েছেন তাহলে এবার নান, কুলচার কি হবে। কেউ কেউ মন্তব্য করেছেন, যদি রুটিতে 5% এবং পরোটাতে 18% জিএসটি দিতে হয় তাহলে তো নান, কুলচা, আপ্পাম এর জন্য 28% জিএসটি দিতে হবে।
আরো পড়ুন –‘করোনা ঠেকানো’র ওষুধ আর্সেনিকামের জন্য হাতাহাতি দোকান বন্ধ করার হুমকি পুলিশের
ঘোষণাটিকে ঘিরে বিতর্ক তৈরি হওয়ায় কর্ণাটক সরকার বিষয়টিকে সামলাতে মাঠে নেমেছে। সরকারের তরফে ঘোষণা করে বলা হয়েছে যে, ভারতবর্ষে অনেক ধরনের রুটি পাওয়া যায়। সবধরনের রুটিজাতীয় খাবারকে সাধারণ রুটির তালিকায় ফেলা সম্ভব নয়। আরও বলা হয়েছে যে, একমাত্র ফ্রোজেন সিল করা রেডিমেড পরোটার ওপরেই এই জিএসটি লাঘু করা হয়েছে।খাবারের দোকান এবং রেস্টুরেন্টের বানানো পরোটার ওপর নয়।