অর্থনৈতিক স্থিতি ছাড়া সম্পর্ক না টেকার আশঙ্কাই বেশি। সমীক্ষা বলছে এমনই তথ্য। আমেরিকার ‘জাতীয় ঋণ সমীক্ষা’ বলছে প্রতি পাঁচ জনের মধ্যে তিন জন মার্কিন নাগরিকই জানাচ্ছেন যে, তাঁরা ঋণগ্রস্ত অবস্থা পছন্দ করেন না মোটেও। আর এই কারণে সঙ্গীর ঋণের অংশীদার হতে চান না বলে সম্পর্ক ভাঙতেও আপত্তি নেই তাঁদের। সমীক্ষা আরও বলছে যে, শতকরা ৫৪ জন মার্কিন নাগরিক জানিয়েছেন যে সঙ্গীর ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়া বিবাহ বিচ্ছেদের জন্য যথেষ্ট বড় কারণ।
বিশেষজ্ঞদের মতে একটি বড় অংশের দম্পতির মধ্যে অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে স্বচ্ছতার অভাব রয়েছে। একটি প্রোথিতযশা ব্যাঙ্কের করা সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, প্রায় ৪৩ শতাংশ মানুষ সঙ্গীর কাছে লুকিয়ে যান ঋণের কথা। তবে এটি মোটেও ইতিবাচক জিনিস নয়।
ভারতের নাগরিকত্ব চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ পাক নাগরিক
অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কের যাপনের উপর অত্যন্ত বড় প্রভাব ফেলে, তাই অর্থনৈতিক টানাপড়েন নিয়ে অবগত থাকা উচিত দুই জনেরই। স্বচ্ছতা থাকলে ঋণ নেওয়া ও ঋণ পরিশোধ দু’টি ব্যাপারেই থাকে সমান অংশীদারিত্ব। সে ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক ভাবে খারাপ সময় এলে দু’জনের মধ্যে বজায় থাকে সমন্বয়।