বেলুন, বিরিয়ানি, বাজনা, কামারহাটি তে যেন উৎসব লেগেছে। কত বাড়িতে শুক্রবার হাঁড়ি চড়ে নি তার ঠিক নেই। বিরাট লঙ্গরখানায় জ্বলছে উনুন। রান্না হচ্ছে বিরিয়ানি। বড় বড় হাঁড়ি মুহূর্তের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে। দলে দলে মানুষ এসে খেয়ে যাচ্ছেন বিরিয়ানি৷ ৬৭ তে পা দিলেন বিধায়ক মদন মিত্র।
গত ১০ বছরে কামারহাটি আর মদন মিত্র এ দুটো শব্দের সমার্থক হয়ে গিয়েছে।
২০১৬ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি ছিলেন জেলে এবং সেই নির্বাচনে তিনি হেরে গিয়েছিলেন। কিন্তু জামিন পাওয়ার পর আবারও পুরনো এলাকাতেই ফিরেছিলেন মদন মিত্র। দক্ষিণেশ্বরের ফ্ল্যাটকে বানিয়ে ফেলেছিলেন বেসক্যাম্প। একুশের বিধানসভা নির্বাচন জেতার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয়নি। আর ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়া আট থেকে আশি সকলেই বলেছেন মদন দা কে ভালবাসি।
কামারহাটি বিভিন্ন এলাকার সেজে উঠেছে তার জন্মদিনে। চারিদিকে তার অনুগামীদের ভিড়৷ রঙিন বেলুন,ফ্লেক্সে ফিলাপ হয়ে উঠেছে চারিদিক। বিরিয়ানি মুখে দেওয়ার আগেই কেউ কেউ চিৎকার করে বলছেন মদন দা যুগ যুগ জিও। জন্মদিনের স্পেশাল মেনু বিরিয়ানি।
বাঙালির কাছে যেমন দুর্গাপূজা মুসলমানের কাছে যেমন ইদ, তেমনি কামারহাটির মানুষের কাছে মদন দার জন্মদিন একটা উৎসব। মুটে মজুর থেকে শিক্ষক সকলেই মদন মিত্র কে ভালোবাসেন। মদন মিত্র সকলের নেতা।
উজ্জ্বল ত্বক চান? ব্যবহার করুন কমলালেবুর খোসা
তৃণমূল নেতা ইতিমধ্যেই তিনি জনপ্রিয় সর্বত্র। তার এম এম লাইভ থেকে শুরু করে তার প্রত্যেকটি প্রত্যেকটি গান এমনকি ধুতি পাঞ্জাবি তার চশমা সানগ্লাস সবমিলিয়ে তিনি ছোট থেকে বড় সকলের প্রিয়৷ তার ডায়লগ সিনেমার হিরোদের মত লোকের মুখে মুখে ঘোরে৷ দিদি ঠিকই বলেছিলেন “মদন একটু বেশি রঙিন”