বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মেসেজ অ্যাপগুলির মধ্যে একটি হলো হোয়াটস অ্যাপ। কোভিড ১৯ -এর এই পরিস্থিতি সাধারণ মানুষের অ্যাপ নির্ভরতা বাড়িয়ে দিয়েছে প্রায় ৪০%। প্রযুক্তির দুনিয়ায় যেখানেই জনপ্রিয়তা সেখানেই কিছু মানুষ অসৎ উদ্দেশ্যে তা ব্যবহার করার চেষ্টা করে। টেকনিক্যাল ভাষায় আমরা যেটিকে বলি ট্রাফিক । ট্রাফিক অর্থাৎ ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি হলেই সম্ভাবনা বাড়ে হ্যাকিং এর মতো কাজের ।
আরো পড়ুন মুম্বাইয়ের ৯৯ বছরের এক বৃদ্ধা পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন দেখে নিন ভিডিওটি
WABetaInfo,নামের ব্লগটি বরাবরই এই অ্যাপের উন্নতির ব্যাপারে সাধারণ মানুষকে জানিয়েছে। তারা বর্তমানের টুইট করেছে ‘ “WhatsApp never asks your data or verification codes,” অর্থাৎ হোয়াটস অ্যাপ কখনোই ডেটা ভেরিফিকেশন কোড জানতে চায় না । এই উত্তরটি তারা দিয়েছে দারিও নাভারোর একটি জিজ্ঞাসার উত্তর হিয়াবে। নাভারো একটি মেসেজ পায় যেখানে বলা ছিল সেটি হোয়াটস অ্যাপের টেকনিক্যাল টিমের তরফ থেকে পাওয়া মেসেজ । তিনি একটি মেসেজ পান এবং তাতে পরিচয় বৈধকরণ করার জন্য তার মোবাইল নম্বরে পাঠানো ভেরিফিকেশন কোড ( ছয় সংখ্যার) পাঠাতে বলা হয়।
Hey, help me. What is this? It is real? pic.twitter.com/tn0WSiKV13
— Dario Navarro (@Darionavarro_) May 27, 2020
হ্যাকার এক্ষেত্রে প্রোফাইল ছবি হিসাবে হোয়াটস অ্যাপের লোগো ব্যবহার করে যা সাধারণ ইউজারকে ভুল পথে চালিত করতে পারে সহজেই।
আরো পড়ুন এবার পরিযায়ী শ্রমিকদের পাশে দাঁড়াল ভারতীয় ওপেনার বীরেন্দ্র সেওয়াগ।
WABetaInfo, সাইটটি জানায় হোয়াটস অ্যাপ কখনোই এভাবে ব্যক্তিগত মেসেজ করবে না ইউজারকে। তারা কোনো আপডেট থাকলে ব্যবহার করে অফিশিয়াল সোস্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং ব্লগকে। যদি কখনো হোয়াটস অ্যাপ ব্যক্তিগত মেসেজ করে কাউকে তাহলে খেয়াল রাখতে হবে গ্রীণ টিকসহ ভেরিফায়েড প্রোফাইল থেকে এই মেসেজ এসেছে কিনা তবে এভাবে ভেরিফিকেশন কোড পরিচয় বৈধতা জানতে এই কোম্বানী কখনই পাঠায়নি