TheBangaNews.com | Read Latest Bengali News | Bangla News | বাংলা খবর | Breaking News in Bangla from West Bengal

অল্প বয়সে হার্ট অ্যাটার্কের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন?

হার্ট অ্যাটার্ক এই শব্দটি আগে শুধুমাত্র প্রযোজ্য ছিল বয়স্কদের জন্য। কিন্তু এখন শুধু বয়স্কদের জন্য থেমে নেই এই সমস্যা। তরুণ যুবক যুবতী কেবল হার্টের সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাই নয়, প্রাণনাশও হচ্ছে। সদ্য প্রয়াত অভিনেতা সিদ্ধার্থ শুক্লা যার মধ্যে অন্যতম৷ হার্ট অ্যাটার্কের জন্য ৪০ বছর বয়স টা কি যথার্থ! এই বয়সেই বা কেন হচ্ছে এই সমস্যা? চিকিৎসকরা কী বলছেন আসুন জেনে নেওয়া যাক,
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, এখন অধিকাংশ মানুষ ভুগছেন এই সমস্যায়। ছোট বড়ো কেউ রেহাই পাচ্ছেন না। মানুষের দেহের বাকি সব অঙ্গ কখনো না কখনো বিশ্রাম পায় কিন্তু হার্টের কোন বিশ্রাম নেই।
তাই এমন এক অঙ্গকে পরিচর্চা করা ও তার সাথে শরীরের পরিচর্চা করা আবশ্যিক।
সাধারণ ভাবে দেখা যায় দেহের পরিচর্চা করার কথা বললে আলস্য, মানসিক শান্তি মানে সিগারেটে টান, আসক্তি মানে মদ্যপান এই প্রবণতা অধিকাংশের৷ যার ফলস্বরূপ আসছে দেহে উচ্চ রক্তচাপ, ব্লাড সুগার বৃদ্ধি, রক্তে বৃদ্ধি ট্রাইগ্লিসাইড, পেটে স্থুলতা বৃদ্ধি, পেটে আকার বৃদ্ধি, চর্বি জমে যাওয়া ইত্যাদি হচ্ছে৷ যার ফলে প্রভাব পড়ছে হার্টে।
কখনো দেখা যায় ঘুমের মধ্যে হার্ট অ্যাটার্ক হয়েছে। যা ৫০% মানুষের হয়ে থাকে যার নাম ভেট্রিকুলার ট্যাকিকার্ডিয়া। সেই সময় হার্টের পাম্পিং বন্ধ হয়ে যায় সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা না নিলে ঘটে যায় মৃত্যু। যা হল সিদ্ধার্থ শুক্লার ক্ষেত্রে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, নিয়মিত, ব্যায়াম বা যোগা করতে হবে, শিশুদের অত্যাধিক প্যাকেটজাত খাবার খাওয়া থেকে বিরত রাখতে হবে৷ প্রসেসড ফুড কিংবা তৈলাক্ত খাবার যা বেশি পরিমাণে কোলেস্টরল বাড়ায়, তা রোধ করতে হবে, প্রাকৃতিক পুষ্টিযুক্ত আহার করা বাঞ্ছনীয়। রোজকার নিয়মমাফিক হাঁটা, সাইকেল চালানো শরীর সুস্থ রাখে৷ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়৷