TheBangaNews.com | Read Latest Bengali News | Bangla News | বাংলা খবর | Breaking News in Bangla from West Bengal

সতীর্থদের অবহেলায় দলে কোণঠাসা ভারতের সবচেয়ে সম্ভবনাময় অলরাউন্ডার

সতীর্থদের কাছ থেকে যদি আরেকটু সাহায্য পেতেন, তাহলে ভারতীয় ক্রিকেটের সেরা অলরাউন্ডার হয়ে থাকতে পারতেন ইরফান পাঠান। এ কথা বলেছেন তিনি নিজেই। একে তো চোট-আঘাত জর্জরিত ইরফানের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটজীবন শেষ হয়ে যায় মাত্র সাতাশ বছর বয়সেই। বেশিদিন তিনি খেলার সুযোগই পাননি। তার ওপর যে পোজিশনে শুরু থেকে তাঁকে খেলানো হল, সেই পোজিশন থেকে সরিয়ে দেওয়ার ছাপও তাঁর কেরিয়ারে পড়েছে বলে মনে করেন ইরফান।
আরও পড়ুন : শচিন ভারতীয় দলের সম্পদ, বোঝালেন এক বিদেশি!
মাত্র উনিশ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যখন তাঁর অভিষেক হয়, ইরফান ছিলেন ওপেনিং বোলার। ‘ওপেনিং বোলারের সুবিধে হল, সে নতুন আর পুরনো, দু অবস্থার বলের সঙ্গেই মানিয়ে নেওয়ার সুযোগ পায়। ওপেনিং বোলার সবসময় উইকেট নেওয়ার প্রতি মনোযোগী। দীর্ঘদিন ওপেনিং বোলার হিসেবে খেলার পর যখন ফার্স্ট চেঞ্জে পাঠিয়ে দেওয়া হয়, স্বাভাবিকভাবেই দায়িত্বের বদল ঘটে। তখন দায়িত্ব হচ্ছে রান আটকানো। অবশ্য তার মানে এই নয় যে, আমি পুরনো বলে খেলতে পারি না। পোজিশন বদল প্রভাব ফেলে কেরিয়ারে,‘ বলছেন ইরফান।
আরও পড়ুন : শিখর ধাওয়ানের নতুন ভিডিও – ছেলেকে শেখাচ্ছেন জীবনের মূল্যবোধ পশুপ্রেমের মাধ্যমে 
শুধু বোলিংয়ে নয়, ব্যাটিংয়েও তাঁর পোজিশন তিন থেকে সাত বা আটে চলে যায়। এমনকী চোট আঘাত সারিয়ে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে কামব্যাক ম্যাচে পাঁচটা উইকেট নিলেও ইরফান আর তাঁর কাঙ্খিত সুযোগ ফিরে পাননি। দলে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়লেন বলে মনে করেন জাতীয় দলের এই প্রাক্তন অলরাউন্ডার।
‘সতীর্থদের থেকে যদি আরেকটু সাহায্য পেতাম, ভারতের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার হিসেবে আমার কেরিয়ারটা ধরা থাকত,‘ এই আফশোস খোদ ইরফান পাঠানের।