রাজধানীতে পৌঁছেই বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের মুখে পড়লেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পুরোটাই পরিকল্পনা মাফিক কিনা জানা যায়নি এখনো।
দু’দিনের সফরে সোমবার দিন বিকেলে দিল্লি এসেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। . অবশ্য দিল্লি সূত্রে জানানো হয়েছে, বৈদ্যুতিক বিপর্যয় এর কারণেই বাড়িতে আলো না থাকায় বেশ কিছু ক্ষণ অন্ধকারেই থাকতে হয় পশ্চিমবঙ্গের সকলের প্রিয় দিদিকে।
দিল্লি গেলে মমতা বন্দোপাধ্যায় ওঠেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাসভবন, ১৮৩ নম্বর সাউথ অ্যাভেনিউয়ে।সাড়ে চারটে নাগাদ দিল্লি বিমানবন্দরে নেমে সোজা সেখানেই চলে আসেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। পৌনে সাতটা নাগাদ আলো নিভে যায় বাড়ির। একইসঙ্গে অন্ধকার হয়ে যায় গোটা পাড়া।
ওই পাড়াতেই বাস একাধিক সাংসদের। বিদ্যুৎ দফতর সূত্রে খবর, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণেই সাউথ অ্যাভিনিউয়ে আলো ছিল না।ঠিক সেই কারণেই বেশ কিছুক্ষণ বিদ্যুৎহীন থাকে গোটা অঞ্চল। অদ্ভুত ব্যাপার,এ দিন ঠিক সন্ধে পৌনে ৭টা নাগাদ আলো নিভে যায় গোটা এলাকার। এ এলাকায় একাধিক নেতা-মন্ত্রীদের বাস। অল্প দূরত্বেই রাষ্ট্রপতি ভবন। অবশ্য এই এলাকা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নিয়ন্ত্রণাধীন।
এমন হাই-প্রোফাইল জায়গায় প্রায় ৪৫ মিনিট বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হল কীভাবে?
সবটাই,’সাদা মনে, কালো নেই’ এর বিচার নাকি নেপথ্যে অন্য কারণ!!!
সোমবার বিকেল ৪টে ২৫ মিনিটে দিল্লি পৌঁছে যান মমতা। তারপর যান সাউথ অ্যাভিনিউয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাংলোয়। রাজধানী এলে এটাই তাঁর আস্তানা- ১৮৩ নম্বর সাউথ অ্যাভিনিউ।
ত্রিপুরায় গ্রেপ্তার করা হল সায়নী ঘোষকে
তৃতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথমবার দিল্লিতে সেখানেই থাকেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।দিল্লি যাওয়ার আগে ত্রিপুরাতে চলা বিজেপি এবং ত্রিপুরার বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার দেবের নেতৃত্বে চলা বিজেপির আক্রমনাত্মক মনোভাব নিয়ে গর্জে ওঠেন মমতা। তিনি বলেন,”বিজেপি শাসিত রাজ্যে গণতন্ত্র নেই।তাঁর কথায় “খুন করা হচ্ছে। গুন্ডারা আর্মস নিয়ে পুলিসের সামনে রাস্তায় ঘুরছে। নির্বাচনের নামে ত্রিপুরায় প্রহসন চলছে। তারপরেও আমাদের কর্মীরা কাজ করছেন। মানুষ এর জবাব দেবে।”
তৃতীয় বার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম দিল্লি সফরে এসে এখানেই উঠেছিলেন তৃণমূল নেত্রী।
এমন জায়গায়,হাই-প্রোফাইল জায়গায় প্রায় ৪৫ মিনিট বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল।
অদ্ভুত এক অবিশ্বাস্য কান্ড না!