দীর্ঘ ৩০ বছর পরে মসলন্দি মাদুরের উপর কারুকার্য ফুটিয়ে তুলে সবংয়ের দুই গৃহবধূ তথা মাদুরশিল্পী রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পেতে চলেছেন। এর আগেও সবংয়ের ৮ জন শিল্পী এই পুরস্কার পেয়েছেন। মহিলাদের মধ্যে ১৯৯২ সালে প্রথম এই পুরস্কার পান ‘হোমমেকার’ পুষ্পরানি জানা আর তার বছর ৪০ পর প্রথম পুরস্কার পাচ্ছেন আরও দুই গৃহবধূ।
সবংয়ের ২ লক্ষ ৯২ হাজার বাসিন্দার মধ্যে প্রায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ মাদুর শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। এই শিল্পীদের মধ্যে ৭০ শতাংশই মহিলা। তাঁদের একটা অংশ যেমন মাদুর কাঠির চাষ করেন,তেমন একটা অংশ মাদুর বোনার কাজ করেন। অপর একটি অংশ মাদুর বিক্রি করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন।
এমনিতেই সবংয়ের মাদুরের নাম দেশ বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। এখানকার যে কোনও কর্মসূচিতে অতিথিদের সম্মান জানানোর জন্য এই মাদুরকেই বেছে নেওয়া হয় আর সেই কাজের জন্যই রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাচ্ছেন গৌরী জানা ও গৌরী বালা দাস।
পুজোর সময় কি করবেন কি করবেন না গাইডলাইন জারি কেন্দ্রের
জোড়া ঘূর্ণাবর্তে ফের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
কেঞ্জাকুড়ার ঐতিহ্য মেগা জিলিপি