আমরা ভূতের গল্প শুনতে সবাই পছন্দ করি সে যেমনই হোক না কেন, তার সাথে পছন্দ করি ভূতের সিনেমা দেখতে।
ভূতের বাড়ি বলতে আমরা বুঝি ভাঙা বাড়ি যার সব দিক দিয়ে গাছ বেরিয়েছে, ভেতরে ঢুকতে ভয় হয়, যে কোনও সময়ে ভেঙে পড়তে পারে এরকম অবস্থা।
কিন্তু এর ঠিক বিপরীত একটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে ঢাকার বনশ্রী তে। বিরাট আকারের অতি সুন্দর একটি বাড়ি নির্মাণ করা আছে। বনশ্রীর পাঁচ নম্বর লেনে এই বাড়িটি রয়েছে। লোকের মুখে শোনা যায় আশে পাশের বাড়িতে আলো জ্বলেলেও এই বাড়িতে আলো জ্বলে না।
তাই রাতের দিকে এই বাড়ির সামনে কেউ আসতে চায় না চট করে। লোকমুখে শোনা যায় এই বাড়ি নির্মাণ হতে সময়ে লেগেছিল ২০০ বছর। আর খরচ হয়েছিল প্রায় ২ কোটি টাকা। সুন্দর কার্যকর করা এই বিশাল বাড়ি দেখে উপায় নেই বোঝার যে এটি ভূতের বাড়ি হতে পারে।
শোনা যায় এই বাড়ির নির্মাতা একজন বিদেশী মহিলা কে নিয়ে করেন তার পর কোনও অজ্ঞাত কারণে তিনি এই বাড়িতে আর থাকেন না। এই বাড়িতে একজন কেয়ার টেকার ছিল কিন্তু সেও একদিন পরে গিয়ে ব্যথা পান তাই তিনি ও এই বাড়ি ছেড়ে চলে যান। তার পর থেকে কেউ আর এই বাড়িতে বাস করেন না।
আবার কিছু মানুষের মতে ভূত বলে কিছুই নেই কেউ থাকে না বলে ভূতের গুজব ছড়ানো হয়েছে তবে এই সুবিশাল বাড়ি করে কেনো ফেলে রেখে দেওয়া হয়েছে সেই নিয়ে এখনো মানুষের মনে প্রশ্ন আছে। ভুতের হোক বা না হোক এই বাড়িতে প্রবেশ করার অনুমতি পাননি কেউই।