করোনার প্রভাবে নাজেহাল অবস্থা হয়েছে স্কুল পড়ুয়া সহ শিক্ষা দফতরের । চলতি বছরে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছিল। দিল্লির বোর্ড গুলিতেও দেখা গেছে একই অবস্থা। বিগত বছরের ছাত্র ছাত্রীর নম্বরের উপর ভিত্তি করেই দেওয়া হয়েছিল রেজাল্টের নম্বর। তাতে অনেকেই যেমন খুশি হয়েছিলেন তেমনি অনেকই প্রকাশ করেছেন অসন্তোষ। এই পরিস্থিতি কত দিন চলবে, সেই আশঙ্কা মাথায় রেখেই আইসিএসি ও সিবিএসসি বোর্ড সিদ্ধান্ত নেন, দুই ভাগে ভাগ করে নেওয়া হবে পরীক্ষা। এতে কোন একটি ভাগের পরীক্ষা বন্ধ হলে আরেকটি ভাগের উপর ভিত্তি করেই দেওয়া হবে নম্বর।
করোনার ঢেউ আগের তুলনায় কিছুটা কমলেও তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কার সকলেই ভীত। তাই আগামী বছর পরীক্ষার সময় পরিস্থিতি কি হতে পারে তা সবারই অজানা। তাই এই বদল দিল্লি বোর্ড গুলিতে।
কিন্তু এ বিষয়ে মধ্য শিক্ষা পর্ষদ ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ড কোন পথে পা বাড়াচ্ছেন? এই বিষয়ে এদিন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান,’এখনও এমন কোনও প্রস্তাব আসেনি। এব্যাপারে পর্ষদ ও কাউন্সিলই সিদ্ধান্ত নেবে।’
সূত্রের খবর, পরীক্ষার মূল্যায়ন হতে পারে স্কুল খোলার পরে যতটা ক্লাস হয়েছে তার ভিত্তিতেই। তবে সেই ফলাফলই যে মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্টেও প্রকাশিত হবে, এনিয়ে এখনও তেমন কোন মন্তব্য করেননি পর্ষদ।