শীতের দুপুর হোক বা ঝমঝম বৃষ্টি মা ঠাকুমারা বলেন একটু চালে ডালে বসিয়ে দে দেখি৷ আর বড় হোক বা ছোট পরিবারের সদস্যরাও সেই খাবার চেটেপুটে খান৷ খুব সহজ পদ্ধতিতে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলা যায় খিচুড়ি, বাচ্চারা বেশিরভাগ সময় ঠিক মতো খেতে চায় না। তাদের জন্যও অত্যন্ত পুষ্টিকর অথচ মুখরোচক খাবার এই খিচুড়ি।’
বাড়ির চাল ভেদ করে ঘরে ঢুকল উল্কাপিণ্ড!
বিভিন্নরকম ডাল যেমন মটর, মুগ, মুসুর আর নানারকম মরশুমি সবজি দিয়ে বানানো যেতেই পারে খিচুড়ি। এতে সবজি ডাল সবটাই থাকে ফলে প্রোটিন খনিজ সবটাই শরীরে যায়৷ এর পুষ্টিগুণও প্রচুর। ডায়াবেটিস অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে খিচুড়ি। ডালের মধ্যে রয়েছে ভেষজ প্রোটিন রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। ডাক্তার বলেন, খিচুড়ি এমন একটা খাবার যাতে প্রোটিন, স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ফাইবার বেশি থাকে। যা রক্তে শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে।