বঙ্গ নিউস, ২৬ নভেম্বর, ২০২০ঃ আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে রাজ্যের সব পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে৷ তবে অন্য কোনও সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবাভুক্ত হলে এই সুবিধে পাওয়া যাবে না।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই রাজ্যের সাড়ে সাত কোটি মানুষ এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। আরও আড়াই কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য এই পরিকল্পনা করা হচ্ছে৷ প্রতিটি পরিবারকেই স্বাস্থ্য সাথীর স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে৷ পরিবার পিছু বছরে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ক্যাশলেস চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যাবে৷
স্বাস্থ্য সাথীর স্মার্ট কার্ড দেখালে বেসরকারি হাসপাতালেও ক্যাশলেস চিকিৎসা পরিষেবা মিলবে। স্মার্ট কার্ডের মধ্যে পরিবারের প্রত্যেকের নাম থাকবে৷
আরও পড়ুন নতুন Google Pay তে ভারতীয়দের জন্য লাগবে না অতিরিক্ত চার্জ
মুখ্যমন্ত্রী জানান ‘প্রায় দেড় হাজার হাসপাতাল এর নাম স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে নথিভুক্ত আছে৷ সরকারি হাসপাতালে তো বিনা পয়সাতেই চিকিৎসা হয়, বেসরকারি হাসপাতালেও বিনা পয়সায় চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যাবে৷
পরিবারের প্রধান মহিলা সদস্যের নামে এই স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে৷ এর ফলে মহিলাদের ক্ষমতায়ণও হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী৷
এই পরিষেবা দিতে প্রতি বছর রাজ্যের ২০০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে৷ রাজ্য সরকারের এই প্রকল্প গোটা বিশ্বেই নজির সৃষ্টি করেছে বলেও দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী৷
আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে রাজ্যের সব পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে৷ তবে অন্য কোনও সরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবাভুক্ত হলে এই সুবিধে পাওয়া যাবে না।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই রাজ্যের সাড়ে সাত কোটি মানুষ এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। আরও আড়াই কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য এই পরিকল্পনা করা হচ্ছে৷ প্রতিটি পরিবারকেই স্বাস্থ্য সাথীর স্মার্ট কার্ড দেওয়া হবে৷ পরিবার পিছু বছরে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ক্যাশলেস চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যাবে৷
স্বাস্থ্য সাথীর স্মার্ট কার্ড দেখালে বেসরকারি হাসপাতালেও ক্যাশলেস চিকিৎসা পরিষেবা মিলবে। স্মার্ট কার্ডের মধ্যে পরিবারের প্রত্যেকের নাম থাকবে৷
আরও পড়ুন এবার ফোন করতে গেলে ০ বসাতে হবে শুরুতে
মুখ্যমন্ত্রী জানান ‘প্রায় দেড় হাজার হাসপাতাল এর নাম স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে নথিভুক্ত আছে৷ সরকারি হাসপাতালে তো বিনা পয়সাতেই চিকিৎসা হয়, বেসরকারি হাসপাতালেও বিনা পয়সায় চিকিৎসার সুযোগ পাওয়া যাবে৷
পরিবারের প্রধান মহিলা সদস্যের নামে এই স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে৷ এর ফলে মহিলাদের ক্ষমতায়ণও হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী৷
এই পরিষেবা দিতে প্রতি বছর রাজ্যের ২০০০ কোটি টাকা ব্যয় হবে৷ রাজ্য সরকারের এই প্রকল্প গোটা বিশ্বেই নজির সৃষ্টি করেছে বলেও দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী৷