Home বিদেশ চরম সংকটের মধ্যে সমস্ত দেশ পরস্পরের মধ্যে একতা ও সংহতি না রাখলে এই মারণরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা অসম্ভব! সম্প্রতি এমনটাই জানালেন রাষ্ট্রসংঘ’র মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

চরম সংকটের মধ্যে সমস্ত দেশ পরস্পরের মধ্যে একতা ও সংহতি না রাখলে এই মারণরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা অসম্ভব! সম্প্রতি এমনটাই জানালেন রাষ্ট্রসংঘ’র মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

by banganews

করোনা সংক্রমণে ও আতঙ্কে এককথায় দিশেহারা গোটা বিশ্ব। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। পাল্লা দিয়ে সারা বিশ্বব্যাপী বাড়ছে করোনা পজিটিভ মানুষের সংখ্যা।এই মুহুর্তে গোটা পৃথিবীতে ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭,০২,৭৯৩। মৃত ৩,৯৩,২১২। নানা চেষ্টা করেও এখনও পর্যন্ত আবিষ্কার করা যায়নি করোনার প্রতিষেধক। এই চরম সংকটের মধ্যে সমস্ত দেশ পরস্পরের মধ্যে একতা ও সংহতি না রাখলে এই মারণরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা অসম্ভব! সম্প্রতি এমনটাই জানালেন রাষ্ট্রসংঘ’র মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

আরো পড়ুন – আগামী ৮ই জুন থেকে অফিস এবং ধর্মীয় স্থানগুলিতে যেসব নিয়ম মেনে চলতে হবে

বিশ্বের প্রায় প্রত্যেকটা দেশ করোনা প্রতিষেধক তৈরির কাজে হাত দিয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, নানা বিষয়কে কেন্দ্র করে যেভাবে দেশগুলো একে অপরের শত্রু হয়ে উঠেছে, তাতে করে প্রতিষেধক আবিষ্কার হ’লেও সংহতির অভাবে তা-বিশ্বের সব মানুষের কাছে পৌঁছবে না। বিষয়টির ব্যাপারে বলতে গিয়ে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আরো বলেন, কেবল প্রতিষেধক আবিষ্কার এইমুহূর্তে মোটেই যথেষ্ট নয়। সমান গুরুত্বপূর্ণ সেই প্রতিষেধক প্রতিটি মানুষের কাছে পৌঁছানো। আর এটা তখনই সম্ভব যখন দেশগুলোর মধ্যে একতা ও সংহতি থাকবে। তবেই প্রতিষেধক পাবেন বিভিন্ন দেশের মানুষ।
বর্তমানে করোনা মোকাবিলায় রেমডেসিভির, ফ্যাভিপিরাভির, অভিফ্যাভির, হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন’এর মতো ওষুধের ওপর নির্ভর করছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

আরো পড়ুন – বাবাকে শেষবারের জন্য মাত্র ৩ মিনিট দেখতে দেওয়া হয় – মণিপুরের অঞ্জলিকে

You may also like

Leave a Reply!