Home দেশ বিদেশি তকমা নিয়ে চলে গেলেন অসমের ১০৪ বছরের বৃদ্ধ

বিদেশি তকমা নিয়ে চলে গেলেন অসমের ১০৪ বছরের বৃদ্ধ

by banganews

বঙ্গ নিউস, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০ঃ কেন্দ্রের জনবিরোধী আইনের জন্য বিদেশি তকমা নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হল অসমের অশীতিপর চন্দ্রধর দাসকে। ১৯৫৫ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এদেশে আসেন চন্দ্রধর দাস। বিজেপি সরকার দুবছর আগে হঠাৎই নতুন আইন প্রণয়ন করেন NRC, অর্থাৎ নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে হবে। যদিও এই আইন নিয়ে তীব্র বিতর্ক হওয়ায় আইন সংশোধন করে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন CAA কথা বলে কেন্দ্র। যদিও এখনও এই CAA প্রণয়ন হয়নি। সেই সময় নিজের নাগরিকত্ব প্রমান করতে পারেননি বৃদ্ধ চন্দ্রধর দাস। জুটেছিল বিদেশি তকমা। পরে শিলচড় জেলেও পাঠানো হয়। কিন্তু তীব্র জনরোষের মুখে তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় আসাম সরকার। এরপর থেকে নিজেকে ভারতীয় হিসাবে প্রমাণ করার লক্ষ্যে বারবার প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, কিন্তু লাভ হয়নি। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন আশা জাগিয়েছিল এবার হয়তো ভারতীয় হিসাবে স্বীকৃতি মিলবে। কিন্তু সেই আশা অপূর্ণই থেকে গেল। গতকাল রাতে না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন এই অশীতিপর, যেখানে আর কোনো নাগরিকত্বের প্রমান দিতে হবে না তাঁকে।

আরও পড়ুন কৃষক থেকে পড়ুয়ারা মোদি সরকারের শত্রু , বিস্ফোরক রাহুল গান্ধী

কেন্দ্রের জনবিরোধী আইনের জন্য বিদেশি তকমা নিয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হল অসমের অশীতিপর চন্দ্রধর দাসকে। ১৯৫৫ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এদেশে আসেন চন্দ্রধর দাস। বিজেপি সরকার দুবছর আগে হঠাৎই নতুন আইন প্রণয়ন করেন NRC, অর্থাৎ নাগরিকত্ব প্রমাণ করতে হবে। যদিও এই আইন নিয়ে তীব্র বিতর্ক হওয়ায় আইন সংশোধন করে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন CAA কথা বলে কেন্দ্র। যদিও এখনও এই CAA প্রণয়ন হয়নি। সেই সময় নিজের নাগরিকত্ব প্রমান করতে পারেননি বৃদ্ধ চন্দ্রধর দাস। জুটেছিল বিদেশি তকমা। পরে শিলচর জেলেও পাঠানো হয়। কিন্তু তীব্র জনরোষের মুখে তাঁকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় আসাম সরকার। এরপর থেকে নিজেকে ভারতীয় হিসাবে প্রমাণ করার লক্ষ্যে বারবার প্রশাসনের কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন, কিন্তু লাভ হয়নি। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন আশা জাগিয়েছিল এবার হয়তো ভারতীয় হিসাবে স্বীকৃতি মিলবে। কিন্তু সেই আশা অপূর্ণই থেকে গেল। গতকাল রাতে না ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন এই অশীতিপর, যেখানে আর কোনো নাগরিকত্বের প্রমান দিতে হবে না তাঁকে।

You may also like

Leave a Reply!