কিছু খেলেই পেট ভার, গলার কাছে কিছু একটা আটকে আছে, বুক জ্বালাপোড়া এরকম হচ্ছে। আর তাই যখন তখন খেয়ে নিচ্ছেন অ্যান্টাসিড। অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলেও পেটে ব্যথা হয়। খাওয়ার পর বমি বমি লাগে।
এছাড়া এখন নানান রকম ভেজাল খাবারের দরুন খাবার খেলেও যেকোনো বয়সেই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি মূলত পরিপাকতন্ত্রের ব্যাঘাত।
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অনেক মানুষই আছেন যারা সাময়িক শক্তি লাভের জন্য যেকোনো ধরনের অ্যান্টাসিড খেয়ে নেন, এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নেওয়া প্রয়োজন৷
এই সমস্ত ওষুধ সাময়িকভাবে আপনাকে মুক্তি দিলেও দীর্ঘস্থায়ী কিডনিতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই জাতীয় ওষুধ এর দীর্ঘস্থায়ী খারাপ প্রভাব, কিডনির রোগ তৈরি করে।
নিউইয়র্ক স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক অধ্যাপক ডা প্রদীপ অরোরা এবং তার গবেষকদল ৭৫ হাজারেরও বেশি রোগীকে পরীক্ষা করেছিলেন। যাদের মধ্যে প্রায় ২৫ হাজার মানুষ কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত এই সমস্ত রোগীদের প্রায় 25% মানুষ নিয়মিত গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি পেতে অ্যান্টাসিড খেতেন।
ডেল্টার থেকেও তিনগুণ অধিক সংক্রামক ওমিক্রন
ডাক্তারের মতে রোগীদের একটা বড় অংশ এ্যান্টাসিড জাতীয় ওষুধ খেত। এর পার্শপ্রতিক্রিয়া তে কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তাদের জীবনের ঝুঁকি বেড়ে গেছে।